E-Passport -ই-পাসপোর্টের সুবিধা
ই-পাসপোর্ট, সর্বশেষ পুনরাবৃত্তি হওয়ায়, এর পূর্বসূরির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি সুবিধা প্রদান করে। এর বিশিষ্ট সুবিধার মধ্যে রয়েছে ইমিগ্রেশন চেকপয়েন্টে দ্রুত ক্লিয়ারেন্স, দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার সময়ের সাধারণ সমস্যা সমাধান করা। ই-পাসপোর্ট ব্যবহারকারীরা একটি ডেডিকেটেড ই-গেট দ্বারা সুইফ্ট প্রসেসিং থেকে উপকৃত হয়, যা পাসপোর্টধারীর তথ্যের সাথে এমবেড করা মাইক্রোচিপ ব্যবহার করে। ই-গেট পাসপোর্ট স্থাপনের পরে স্বয়ংক্রিয় যাচাইকরণ নিশ্চিত করে, অভিবাসন প্রক্রিয়াকে সুগম করে।
এটি অনুসরণ করে, ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করার জন্য শুধুমাত্র পাসপোর্টধারীর আঙুলের ছাপের একটি বায়োমেট্রিক স্ক্যান প্রয়োজন। এই দক্ষ সিস্টেমটি ভ্রমণকারীদের জন্য যথেষ্ট সময় সাশ্রয় করে। দ্রুত অভিবাসন ছাড়াও, ই-পাসপোর্টের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করা। প্রতারণামূলক ক্রিয়াকলাপের জন্য পাসপোর্টের অপব্যবহারের উদাহরণগুলি মাইক্রোচিপের মাধ্যমে প্রশমিত করা হয়, পরিচয় চুরির সাথে সম্পর্কিত জটিলতাগুলি প্রতিরোধ করে।
E-Passport Application and Required Documents Need Bangladesh || ই-পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী |
ই-পাসপোর্ট একটি শক্তিশালী 38-পদক্ষেপ নিরাপত্তা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে, যদি পাসপোর্টের তথ্য এবং ধারকের বিবরণের মধ্যে অসঙ্গতি দেখা দেয় তবে একটি লাল আলোর সতর্কতা ট্রিগার করে৷ ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন (ICAO) এই বিস্তৃত প্রক্রিয়াটি পরিচালনা করে, সমস্ত বন্দর জুড়ে কেন্দ্রীভূত ডাটাবেসের সাথে পাসপোর্ট তথ্যের নিরবচ্ছিন্ন ম্যাচিং সক্ষম করে - তা স্থল, সমুদ্র বা আকাশপথেই হোক না কেন। এই কেন্দ্রীভূত নিয়ন্ত্রণ ইন্টারপোলের মতো আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলিতে প্রসারিত, প্রয়োজনে দ্রুত পদক্ষেপের সুবিধা প্রদান করে। ফলস্বরূপ, সন্ত্রাস দমনের মতো জটিল কাজগুলিকে উল্লেখযোগ্যভাবে সুগম করা হয়েছে, যা নিরাপত্তা ব্যবস্থায় একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি চিহ্নিত করে৷
চলুন দেখে নিই, কিভাবে ই-পাসপোর্ট করবেন !
বাংলাদেশি পাসপোর্ট তিন প্রকার। যথা-
- সাধারণ পাসপোর্ট (General Passport)
- সরকারি পাসপোর্ট (Official Passport)
- কূটনৈতিক পাসপোর্ট (Deplomatic Passport)
সাধারণ পাসপোর্ট:
সাধারণ পাসপোর্টটি নিয়মিত ব্যক্তি, কর্মচারী বা ব্যবসা বা শিক্ষার মতো বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত ব্যক্তিরা ব্যবহার করেন। এটি সবুজ রঙ দ্বারা সনাক্ত করা যায়। একটি সাধারণ পাসপোর্ট প্রাপ্তি জন্ম বা বিবাহের মাধ্যমে নাগরিকত্ব অধিকারের উপর ভিত্তি করে। যেকোনো নিয়মিত নাগরিকের একটি সাধারণ পাসপোর্ট থাকতে হবে। তবে, একটি সাধারণ পাসপোর্ট সহ আন্তর্জাতিক ভ্রমণের জন্য, গন্তব্য দেশ থেকে একটি ভিসা বাধ্যতামূলক।
ব্যক্তিগত বা অফিসিয়াল পাসপোর্ট:
ব্যক্তিগত বা অফিসিয়াল পাসপোর্ট আমার ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তার জন্য প্রয়োজনীয়। এই ধরনের পাসপোর্ট এর নীল রঙ দ্বারা আলাদা করা হয়। এই পাসপোর্ট ধারকদের ব্যক্তিগত নথি থাকে এবং ভ্রমণের স্বাধীনতা উপভোগ করে। এই পাসপোর্ট ভিসার প্রয়োজন ছাড়াই 27টি দেশে প্রবেশের অনুমতি দেয়।
কূটনৈতিক পাসপোর্ট:
কূটনৈতিক পাসপোর্ট তাদের লাল রঙ দ্বারা সহজেই চেনা যায়। তারা সংসদ সদস্য এবং তাদের পত্নী এবং সন্তানদের দ্বারা ব্যবহারের জন্য মনোনীত। উপরন্তু, বিকল্প ভাইস-চ্যান্সেলর এবং পাকিস্তানি বা বাংলাদেশি মিশনের কর্মকর্তারাও কূটনৈতিক পাসপোর্ট ব্যবহার করতে পারেন। কূটনৈতিক বা অফিসিয়াল পাসপোর্টকে স্বীকৃতি দেয় এমন দেশগুলিতে কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের ভিসার প্রয়োজনীয়তা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
ই-পাসপোর্ট ফরম পূরণের কাগজ পত্র ও নির্দেশাবলীঃ
- ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ করা যাবে।
- ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
- ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
- অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারী যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) নিম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
- ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)।
- ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version)
- ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক। তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) গ্রহণযোগ্য হবে।
- তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
- দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
- আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
- ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
- প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
- প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
- দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
- কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
- বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
- অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে-
- দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
- দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
- দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
- আবেদনের সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ (BRC English Version) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
- পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে।
- হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
- ০৬ বছর বয়সের নিম্নের আবেদনের ক্ষেত্রে ৩ আর (3R Size) সাইজের ( ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড ) ছবি দাখিল করতে হবে।
- পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম
- পাসপোর্ট তৈরির ফি জমা দেওয়া
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ
- আবেদন ফরম পূরণ
- আবেদন পত্র জমা দেওয়া
- পুলিশ ভেরিফিকেশন
- পাসপোর্ট সংগ্রহ করা
- পাসপোর্ট তৈরির ফি জমা দেওয়া
বিভিন্ন পাসপোর্টের ফি সমূহ E-Passport Free
- ৫ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৪৮ পাতার পাসপোর্ট
জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৬,৩২৫ টাকা
অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,৬২৫ টাকা
- ১০ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৪৮ পাতার পাসপোর্ট
জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,০৫০ টাকা
অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১০,৩৫০ টাকা
- ৫ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৬৪ পাতার পাসপোর্ট
জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ৮,৩২৫ টাকা
অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১২,০৭৫ টাকা
- ১০ বছরের মেয়াদ সম্বলিত ৬৪ পাতার পাসপোর্ট
জরূরী পাসপোর্ট- ৭ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১০,৩৫০ টাকা
অতি জরুরী পাসপোর্ট- ২ কর্মদিবসের মাঝে প্রদানঃ ১৩,৮০০ টাকা
পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ারও দুইটা মাধ্যম আছে। একটি অফলাইন অন্যটি অনলাইন। অফলাইনে জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকে টাকাটা জমা দিতে হয়। আবার অনলাইনে জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের সময় ফি জমা দেওয়ার অপশন আসে ওইখানে জমা দিতে হয়। মূলত ফি দেওয়ার পর পাসপোর্ট তৈরির কাজ শুরু হয়। তাই পাসপোর্ট তৈরির প্রথম ধাপ হিসাবে ফি প্রধানকে ধরা হয়।
ব্যাংকে পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট জমা নেওয়ার আগে একটা স্লিপ দেওয়া হয়। সেটা পূরণ করে টাকা জমা দিতে হয়। তারপর ব্যাংক থেকে দুই পার্টের একটি রশিদ দেয়।
ই পাসপোর্ট অনলাইনে আবেদন করার নিয়ম
ই-পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনাকে নিম্নের লিংক যেতে হবে। https://www.epassport.gov.bd/landing
ই-পাসপোর্ট (E-Passport Application)
- এরপরে উপরের ন্যায় একটি ওয়েবপেজ চলে আসবে সেখান হতে এপ্ল্যাই অনলাইন বাটনে ক্লিক করলে নিচের ওয়েবপেজ চলে আসবে।
- এই পেজে আপনি আপনার নিজের জেলা ও থানা সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন। এবং আপনার একটি ভ্যালিড ই মেইল দিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন।
- অন্য একটি পেজ চলে আসবে। সেখানে আপনি আপনার একাউন্ট জন্য পাসওয়ার্ড নির্বাচন করবেন এবং আপনার নাম ও মোবাইল নাম্বার ক্রিয়েট একাউন্ট বাটনে ক্লিক করবেন। এখন আপনার মেইল ভেরিফাই করে নিবেন। এবার সাইন ইন বাটনে ক্লিক দিবেন এবং আরেকটি ওয়েবপেজ চলে আসবে
- এখানে আপনার মেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন বাটনে ক্লিক করবেন।
- এখন এপ্লাই ফর নিউ পাসপোর্ট বাটনে ক্লিক করতে হবে এখানে আপনি একটি পেজ দেখতে পাবেন এখানে আপনি সকল তথ্য দিয়ে দিবেন।
- এইপেজে আপনার লিঙ্গ, নাম জেলা জন্ম তারিখ দিয়ে পরবর্তী পেজে ক্লিক দিবেন।
- এই পেজ আসলে সেখানে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ঠিকানা অনুযায়ী দিয়ে দিবেন। বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যদি একই হয় তাহলে নিচের বাটনেবক্লিক করে পরবর্তী পেজে চলে আসবেন।
- এখন আপনার আইডি কার্ড নাম্বার দিতে। এছাড়া আগের যদি কোন পাসপোর্ট থাকে তাহলে সেটার তথ্য দিতে হবে।
- পরবর্তী ধাপে আসলে এখানে পিতা মাতার তথ্য দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে পিতা মাতার নাম আপনার আইডি কার্ড ও সাটিফিকেট অনুযায়ী দিতে হবে।
- আপনি যদি বিবাহিত হয়ে থাকেন তাহলে এই ধাপে আপনার স্ত্রী নাম দিতে।
- ইমারজেন্সি কন্টাক্ট অপশন হতে আপনার পাসপোর্ট অতিরিক্ত অংশে জরুরি যোগাযোগ করতে নাম নাম এবং তথ্য দিতে চাচ্ছেন তার সকল তথ্য দিয়ে দিবেন।
- পাসপোর্ট অপশন ও ডেলিভারি এই ধাপে আপনি কত বছরের জন্য ই পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন ও সাধারণ ভাবে ডেলিভারি নিতে চাচ্ছেন নাকি জরুরি ভাবে ডেলিভারি চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করে সাবমিট দিলে আবেদন এর সকল তথ্য প্রিভিউ দেখতে পাবেন এরপরে সেখানে কোন ভুল থাকলে এডিট করে নিতে পারবেন এছাড়া সকল তথ্য ঠিক থাকলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী পেজে চলে যাবেন।
- এই পেজে আসার পরে পেমেন্ট অপশন পাবেন অনলাইন পেমেন্ট ও অনলাইন পেমেন্ট। আপনি যদি অনলাইন পেমেন্ট করতে চান তাহলে সরাসরি এখান হতে করতে পারবেন যদি ব্যাংক বা এ চালানের মাধ্যমে করতে চান তাহলে অফ লাইন সিলেক্ট করে সাবমিট দিতে হবে।